Helping The others Realize The Advantages Of সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা
Helping The others Realize The Advantages Of সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা
Blog Article
কলা যেমন এমনিতে খাওয়া যায় তেমনি কাঁচা কলা রান্না করেও খাওয়া যায়। এছাড়াও কলা দিয়ে তৈরি করা যায় বিভিন্ন রকমের জুস। যা গরমের দিনে আপনাকে এনে দিতে পারে প্রশান্তি। আসুন জেনে নেয়া যাক কলার জুস তৈরি করার ২ টি উপায়।
কলা একটি সুবিধাজনক এবং বহনযোগ্য জলখাবার যা পেশিতে টান প্রতিরোধে সহায়ক। এটি শক্তি এবং পটাশিয়ামের উৎকৃষ্ট কার্বোহাইড্রেট সংমিশ্রণ প্রদান করে, যা পেশী চালিয়ে দিতে সাহায্য করে। এটি ব্যায়াম এর পরে খাওয়ার জন্য একটি সহজ বিকল্প হতে পারে ।
কবি উম্মি হুরায়েরা বিলু
০৬। হার্টের স্বাস্থ্য: কলায় থাকা পটাসিয়াম হার্টের স্বাস্থ্যকে সমর্থন করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, মা ও শিশু উভয়ের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ।
কলা নিয়ে বিভিন্ন ধারণার মধ্যে অন্যতম একটি হল কলা আসলে কখন খাওয়া উচিৎ। দিনে নাকি রাতে?
এ সকল প্রশ্নের উত্তর হলো কলা মূলত সকাল বেলাই খাওয়া উচিৎ। সকাল বেলা এটি খেলে সারাদিন এর উপকারিতা পাওয়া যায়। তবে সকালে এটি খেলেও খালি পেটে কিন্তু খাওয়া ঠিক নয়। খালি পেটে কোনোভাবেই কলা খাওয়া উচিৎ না। সকালে খেলেও অন্য কোনো খাবারের সাথে মিশিয়ে বা অন্য কোনো নাস্তা খাওয়ার পর এটি খাওয়া উচিৎ। তবে শুধু সকালেই website যে খাওয়া যায় এমন নয়। দিনের অন্য সময়ও খাওয়া যায়। তবে সকালে খেলে এর উপকারিতা বেশি পাওয়া যায়।
সহজলভ্য একটি সবজি হল কাঁচা কলা। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফেট, প্রোবায়োটিক ইত্যাদি। এটি বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যায়। তরকারি কিংবা ভর্তা যেকোনো উপায়েই খাওয়া যায়। কাঁচা কলা ভর্তার রয়েছে অনেক উপকারিতা। যে যে উপকারিতা পাওয়া যায়:
শক্তিবর্ধক হিসেবে কলা একটি দারুণ উপাদেয় খাদ্য। একটি কলাতে অনেক পরিমাণ এনার্জি পাওয়া যায়, তার জন্য খেলোয়াড়, এথলেটদের খেলা চলাকালীন সময়ে কলা খেতে দেখার ঘটনা খেলার মাঠে খুব স্বাভাবিক। অধিক পরিশ্রম শেষে কলা খেলে কিছুক্ষণের মধ্যেই হারানো দৈহিক শক্তি আবার ফিরে আসে। কারণ কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ, যা সহজেই রক্তে মিশে যায়।
কলা খাওয়ার উপকারিতা ও পেটের বিভিন্ন সমস্যায় কলার গুরুত্ব
’. এছাড়াও বিভিন্ন প্রজাতির কলার বিভিন্ন আলাদা আলাদা নাম রয়েছে। আমাদের দেশে-
কলায় উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম থাকে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। উচ্চ রক্তচাপ হৃদরোগের অন্যতম কারণ। নিয়মিত কলা খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
কলা অপরিহার্য ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। একটি মাঝারি আকারের কলায় থাকে:
কলার মাখন ত্বকে লাগালে ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল হয়। কলায় থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের জৌলুস বাড়াতে সাহায্য করে।
কলার সেই ১০টি অজানা উপকারি দিক নিয়েই সাজানো এই লেখা –
Report this page